কয়েকটি এলাকায় ওপর থেকে হেলিকপ্টারে করে গরম পানি ও গুলির করা অভিযোগও উঠেছে। এসব হামলা ও গুলিতে কয়েক শতাধিক শিক্ষার্থী ও জনতার মৃত্যু হয়েছে। এই আন্দোলনের শুরু থেকে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন সংগীত ও শোবিজের অনেক শিল্পীরা। এমনকি রাজপথেও নেমেছিলেন অনেকে।
এই আন্দোলনে শিল্পীদের মধ্য থেকে অনেকেই ছিলেন আবার নীরব ভূমিকায়। কেউ কেউ আবার দলীয় ট্যাগে শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে কথাও বলেছেন। আবার কেউ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমনে তাদের প্রতি কঠোর হওয়ার পরামর্শও দিয়েছেন। যা গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে দেশ থেকে পালানোর পর প্রকাশ্যে উঠে আসছে।
সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন মাধ্যমে বার্তা আদান-প্রদানের মাধ্যম হিসেবে বহুল জনপ্রিয় হোয়াটসঅ্যাপে শিল্পীদের কথোপকথনের কয়েকটি স্ক্রিনশট ছড়িয়ে পড়েছে। যেখানে শোবিজের কয়েকজন শিল্পীকে সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাতের সঙ্গে আন্দোলন দমনে একাত্মতা পোষণসহ পরামর্শ দিতে দেখা গেছে।
আলোচিত সেই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপটিতে ছিলেন- সাবেক এমপি ফেরদৌস, রিয়াজ আহমেদ, সুবর্ণা মুস্তফা, বিজরী বরকতুল্লাহ, সোহানা সাবা, অরুণা বিশ্বাস, রফিক (রজনীগন্ধা), আজিজুল হাকিম, স্বাগতা, বদরুল আনাম সৌদ, শমী কায়সার, সুইটি, রওনক হাসান, মাসুদ পথিক, সাবেক এমপি আরাফাত, আশনা হাবীব ভাবনা, জ্যোতিকা জ্যোতি, শামীমা তুষ্টি, জমশেদ শামীম, উর্মিলা, মামুনুর রশিদ, খান জেহাদ, এবার্ট খান, সাজু খাদেম, হৃদি হক, ফজলুর রহমান বাবু, আশরাফ কবীর, দীপান্বিতা মার্টিন, সাবেক এমপি হাসান মাহমুদ, সাইমন সাদিক, জুয়েল মাহমুদ, জায়েদ খান, হারুনুর রশিদ, ঝুনা চৌধুরী, লিয়াকত আলী লাকি, সৈয়দ আওলাদ, সাইদ খান, সাখাওয়াত মুন, স্মরণ সাহা, সায়েম সামাদ, শাকিল (দেশনাটক), প্রণীল, এসএ হক অলীক, রুনি, রুবেল শঙ্কর, রাজিবুল ইসলাম রাজিব, শহীদ আলমগীর, নূনা আফরোজ, রোকেয়া প্রাচী, সঙ্গীতা মেখাল, সৈয়দা শাহানুর, মো. শাহাদাত হোসেন, গুলজার, নাহিদ, মিলন।
আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর মনিটরিং করার জন্য এটা ব্যবহার করতে পারেন, এটি গুগল এনালাইটিক এর মত কাজ করে।