এ ঘটনায় ১৬ জনকে এজহার নামীয় ও ৮ জন অজ্ঞাত আসামীর বিরুদ্ধে বিয়ানীবাজার থানায় মামলা দায়ের করেছেন আহত রুহেল আহমদের ভাই সুহেল আহমদ। মামলায় এ পর্যন্ত ২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বিয়ানীবাজার থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক মাহমুদুল হাসান খান।
মামলার এজহার ও রুহেল আহমদের পারিবারিক সুত্রে জানা যায়, উপজেলার মুড়িয়া ইউনিয়নের ঘুঙ্গাদিয়া গ্রামের মৃত আব্দুল কুদ্দুছের ছেলে রুহেল আহমদ একজন প্রতিষ্ঠিত ট্রাভেলস ব্যবসায়ী। আল বারাকা ট্রাভেলস নামের তার একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানের সাথে তিনি জড়িত রয়েছেন। তার সাথে প্রতিবেশী কয়েকজনের জায়গা-জমি বিষয়ে বিরোধ রয়েছে। এরই জের ধরে শনিবার দুপুরে রুহেল আহমদের উপর দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আসামীরা হামলা করে। হামলায় তার দুই পা সহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্তাক্ত জখম হয়। পরে স্থানীয়রা আশংকাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে তাকে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠায়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তারা তাকে সিলেট এমএজি ওসমানি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। বর্তমানে তিনি ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ ঘটনায় ১৬ জনকে এজহার নামীয় ও ৮ জনকে অজ্ঞাত আসামীর বিরুদ্ধে বিয়ানীবাজার থানায় মামলা দায়ের করেছেন আহত রুহেল আহমদের ভাই সুহেল আহমদ। মামলায় এ পর্যন্ত ২জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বিয়ানীবাজার থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক মাহমুদুল হাসান খান জানান- মামলায় এজহার নামীয় ২জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদেরকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। বাকী আসামীদের গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে।
আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর মনিটরিং করার জন্য এটা ব্যবহার করতে পারেন, এটি গুগল এনালাইটিক এর মত কাজ করে।