শনিবার (২ নভেম্বর) সকালে সরেজমিনে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গিয়ে এমন চিত্র দেখা গেছে।
এ সময় আগুন দেওয়া ভবনটি খালি পড়ে থাকতে দেখা যায়। উৎসুক জনতা তার সামনে দিয়ে যাচ্ছেন আর নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছেন। কেউ কেউ আবার ছবিও তুলে রাখছেন। আর লোকজন ভিড় জমালেই তাদেরকে সরিয়ে দিচ্ছেন পুলিশ সদস্যরা।
এর আগে, এখানে জাতীয় পার্টি সমাবেশ ও বিক্ষোভের ডাক দেয়। বিপরীতে সমাবেশ প্রতিহত করার ঘোষণা দেয় ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতা। এমন পরিস্থিতিতে কাকরাইলসহ আশপাশ এলাকায় সভা-সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ নিষিদ্ধ করে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
এর প্রেক্ষিতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালী এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, জাতীয় পার্টি আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আজ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরবর্তী কর্মসূচি জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।
আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর মনিটরিং করার জন্য এটা ব্যবহার করতে পারেন, এটি গুগল এনালাইটিক এর মত কাজ করে।