আজ বুধবার ৬ নভেম্বর সকালে সিলেট জেলা জজ আদালতে মামলা চূড়ান্ত বিচারক কার্যক্রম শুরু হয়। সিনিয়র জেলাও দায়রা জজ (সাইবার ট্রাইব্যুনাল সিলেট)এর বিচারক মোঃ মুনির কামাল আদেশ দেন।
উল্লেখ্য বিগত ২২ মার্চ ২০২১ সালে সুনামগঞ্জে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ এর (২১)৩,(২৫)৩,(২৯)২ ও ৩৫ ধারায় মামলা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশরাফুল হাসান(বিপি-৯২১৯২২২৭৬৫) মামলার তদন্তে অভিযোগের সত্যতা না পাওয়ায় ফৌজদারি বিধান কোষের ১৭৩ ধারায় চুড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।
এসময় সিলেট সিনিয়র জেলাও জজ আদালত মামলার বাদি-বিবাদি পক্ষের বিজ্ঞ আইনজীবী ও রাষ্ট্র পক্ষের পিপির বক্তব্য শেষে মামলায় আসামীগণদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সুর্নিদৃিষ্ট প্রমান না থাকায় আসামীদের মামলা থেকে অব্যাহতি প্রদান করেন।
তারেক রহমানের আইনজীবীরা মামলা থেকে খালাস পাওয়ার বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। তারা বলেন তারেক রহমান সহ বিএনপির অনেক কেন্দ্রীয় নেতাকর্মীদের উপর বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য উপস্থাপন করে আদালতে একের পর মামলা দায়ের করেছে। বিচার বিভাগ কে নিজেদের সুরক্ষা করতে ব্যবহার করছে।
বর্তমানে দেশে আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠা হয়েছে আশাকরি বাকি মামলা থেকে তারেক রহমান সহ সবাই সুবিচার পাবেন।
এর আগে গত ১১ সেপ্টেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ২০১৪ সালে ছাত্রলীগের করা রাষ্ট্রদ্রোহ ও মানহানির দুটি মামলায় খালাস দিয়েছেন নওগাঁর একটি আদালত। নওগাঁর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক বিশ্বনাথ মণ্ডল এ রায় দেন।
এছাড়াও গত ২৭ আগস্ট গোপালগঞ্জে মানহানির একটি, ২১ আগস্ট নোয়াখালীতে রাষ্ট্রদ্রোহের একটি, ১৩ আগস্ট মাদারীপুরে মানহানির একটি এবং ১২ আগস্ট পটুয়াখালীতে মানহানির একটি মামলায় খালাস পান তারেক রহমান।
আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর মনিটরিং করার জন্য এটা ব্যবহার করতে পারেন, এটি গুগল এনালাইটিক এর মত কাজ করে।