উদ্ধার করা অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে, ১৫টি সুলফি, ৯৮টি টেঁটা, ৮টি স্টিলের ঢাল, ৩টি রামদা, ১টি দা, ৮টি ছোট বড় ছোরা, ১টি কাটার, ১টি বাইনোকুলার, ১৫টি কাঠের রুল, ৭টি পাইপ, ৬টি লোহার রড, ১টি বেজবলের ব্যাট।
শুক্রবার দিরাই থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, নাশকতার উদ্দেশ্যে অস্ত্রের মজুদ করা হয়েছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়। তিনি জানান, এ ঘটনায় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান একরার হোসেনেকে প্রধান আসামী করে অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর মনিটরিং করার জন্য এটা ব্যবহার করতে পারেন, এটি গুগল এনালাইটিক এর মত কাজ করে।