শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) দুপুর ২.৩০ মিনিটের সময় টুর্নামেন্ট কমিটির সদস্য সচিব সাবেক প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটার দেবব্রত পালের পরিচালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাবেক পরিচালক আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির জাতীয় নির্বাহি কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মিফতা সিদ্দিকী, সহ-ক্ষুদ্রঋণ ও কুটির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, সদস্য মিজানুর রহমান চৌধুরী, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এড. এমরান আহমদ চৌধুরী, মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী প্রমুখ।
এর আগে, উপলক্ষে আধ্যাতিক রাজধানী সিলেট নগরী সেজেছে বর্ণিল সাজে। জিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্টের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন জিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ২০২৪ ব্যবস্থাপনা কমিটি।বৃহস্পতিবার -২৬ ডিসেম্বর- দুপুরে নগরীর লাক্কাতুরা সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন- জিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ব্যবস্থাপনা কমিটি, সিলেট বিভাগ এর আহবায়ক ও সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী এবং সদস্য সচিব ও সিলেট মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী
অবশেষে দীর্ঘ ১৭ বছর পর সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টিকিটবিহীন জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের খেলা দেখবেন সিলেটবাসী। খেলায় বিপুল সংখ্যক দর্শকসমাগমের প্রত্যাশা করেছেন আয়োজকরা। ইতিমধ্যে খেলাকে কেন্দ্র সিলেট শহর সহ বিভাগের প্রায় সব ক’টি জেলা ও উপজেলায় প্রচার-প্রচারণা শেষ হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে শুক্রবার বেলা আড়াইটায় সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে জিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্টের খেলাটি উপভোগ করার জন্য সিলেটবাসীর প্রতি আহবান জানিয়ে ব্যবস্থাপনা কমিটি আহবায়ক ও সিলেট জেলা বিএনপি সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী বলেন, জিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ও আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট নিয়ে বিএনপি কাজ করছে। রাষ্ট্র সংস্কারের বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফাতেও ক্রীড়ার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বিগত ১৭ বছর দলীয়করণ ও আত্মীয়করণের মাধ্যমে ক্রীড়াঙ্গণ ধ্বংস করা হয়েছে। কোচিং থেকে শুরু করে ক্রীড়াঙ্গণের সব ধরনের কার্যক্রম ছিল স্থবির। আগামী দিনে বিএনপি জনগণের রায়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ পেলে ক্রীড়াঙ্গণের উন্নয়নে কাজ করবে। জিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্টের জন্য দু’টি টিম গঠণ করা হচ্ছে। সিলেটের চার জেলার ক্রিকেটারদের ভাগ করে গঠন করা হয়েছে দুই দল। লাল দল এবং সবুজ দল নামে দু’টি দল খেলবে টুর্নামেন্টটিতে। নকআউট প্রদ্ধতিতে যে দল জিতবে তারাই যাবে ঢাকায় জাতীয় রাউন্ডে।
সংবাদ সম্মেলনে ব্যবস্থাপনা কমিটি (সিলেট বিভাগ) সদস্য সচিব ও সিলেট মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী বলেন, লাল দলের নেতৃত্বে রয়েছেন জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার অলক কাপালী ও ম্যানেজার হিসেবে রয়েছেন জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট হাসান আহমদ পাটোয়ারী রিপন এবং সবুজ দলের নেতৃত্বে রয়েছেন জাতীয় দলের ক্রিকেটার মুবিন আহমদ ও ম্যানেজার হিসেবে রয়েছেন জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান পাপলু। ক্রীড়াঙ্গণের সাথে সম্পৃক্ত বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন।
জিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্ট মিডিয়া উপকমিটির সদস্য সচিব মো. নুরুল ইসলাম।
আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর মনিটরিং করার জন্য এটা ব্যবহার করতে পারেন, এটি গুগল এনালাইটিক এর মত কাজ করে।