বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০১:৪৮ অপরাহ্ন

ঘুরে আসুন চাঁদপুর

ডেস্ক রিপোর্ট / ১০১ মোট শেয়ার
হালনাগাদ : বুধবার, ২ মার্চ, ২০২২

সিলেটের চাকরির খবর

বিশাল ঘূর্ণিপাক  চারপাশ থেকে প্রবাহিত হচ্ছে তীব্র স্রোত ভয়ঙ্কর ওই ঘূর্ণিপাকে কিছু পড়লে তার আর হদিস মেলে না। এমনকি বড় বড় যাত্রীবাহী লঞ্চও তলিয়ে গেছে এখানে, যেগুলোর সন্ধান কোনোদিনই আর পাওয়া যায়নি বলছি চাঁদপুরের ত্রিনদীর সঙ্গমস্থলের কথা, যা স্থানীয়ভাবে কোরাইলার মুখ নামেও পরিচিত পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া তিন নদী এসে মিলেছে এখানে নদীগুলো তিনদিক থেকে প্রবাহিত হয়ে মিশে যাওয়ায় সেখানে পানির বিশাল এক ঘূর্ণিগর্তের সৃষ্টি হয়েছে।

আর এই ট্রায়াঙ্গেলে পড়েই নিখোঁজ হয়েছে শত শত মানুষ, লঞ্চসহ কার্গো কিংবা ট্রলার তিন নদীর এ সঙ্গমস্থল যেন এক মৃত্যুকূপ মোহনাটি নদীর একেবারে তীরে অবস্থিত সাধারণত নদীর তীর অগভীর থাকে। তবে আশ্চর্যজনক হলেও সত্যি, নদীর তীরে হওয়া স্বত্ত্বেও এই মোহনা অনেক গভীর বর্ষাকালে এটি রূপান্তরিত হয় মৃত্যুকূপে পানির ভয়ঙ্কর ঘূর্ণি দেখে মানুষের মনে শিহরণ জাগে এই মোহনা নিয়ে লোকমুখে অনেক গল্প প্রচলিত রয়েছে জনশ্রুতি আছে, এই মোহনা এক ছেলের অভিশাপে সৃষ্টি হয়েছে  সে হয়তো হাজার বছর আগের কথা। তখন মোহনাস্থলে কোনো নদী ছিল না  ছিল ছোটখাটো বাজার, হোটেল আর দোকানপাট  নদী ছিল কয়েক কিলোমিটার দূরে। একদিন বিকেলে ছোট এক দ্ররিদ্র ছেলে একটি হোটেলে গিয়ে খাবার চায়। হোটেলের মালিক তাকে তাড়িয়ে দেয়  ছেলেটি পুনরায় খাবার চাইতে গেলে তাকে তাড়িয়ে দেয়া হয়।

  সৈয়দা তানিশা / সিলেটের চাকরির খবর


এই বিভাগের আরো খবর